| পেশা | তড়িৎ প্রকৌশলী |
| বিখ্যাত | এর পিতা হচ্ছেন আনি দেওয়ানি 13 নভেম্বর 2010 তারিখে দক্ষিণ আফ্রিকায় তার হানিমুনে যে ট্যাক্সিতে অ্যানি এবং তার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছিল শ্রীন দেওয়ানি ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করা হয়েছিল |
| শারীরিক পরিসংখ্যান এবং আরও অনেক কিছু | |
| চোখের রঙ | কালো |
| চুলের রঙ | লবণ এবং মরিচ |
| জন্ম তারিখ | 14 ফেব্রুয়ারি 1950 (মঙ্গলবার) |
| বয়স (2021 অনুযায়ী) | 71 বছর |
| জাতীয়তা | সুইডিশ |
| রাশিচক্র | কুম্ভ |
| হোমটাউন | সোরোতি, উগান্ডা |
| বিদ্যালয় | সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুল সোরোটি উগান্ডা |
| সম্পর্ক এবং আরো | |
| বৈবাহিক অবস্থা | বিবাহিত |
| পরিবার | |
| স্ত্রী | নীলম হিন্দোচা  |
| বিয়ের তারিখ | 23 জুন 1967 |
| শিশুরা | হয় - অনীশ হিন্দোচা কন্যারা - দুই • Ami Denborg • আনি দেওয়ানি |
| ভাইবোন | ভাই - অশোক হিন্দোচা |
বিনোদ হিন্দোচা সম্পর্কে কিছু কম জানা তথ্য
- বিনোদ হিন্দোচা একজন সুইডিশ বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী যিনি পিতা হিসেবে পরিচিত আনি দেওয়ানি 13 সেপ্টেম্বর 2010-এ দক্ষিণ আফ্রিকায় তার হানিমুনে খুন হন।
- বিনোদ হিন্দোচা 1970-এর দশকে উগান্ডা থেকে অভিবাসনের পর সুইডেনে বসতি স্থাপন করেন যখন এশিয়ানরা এর প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি 'ইদি আমিন' দ্বারা দেশ থেকে বিতাড়িত হয়। পরবর্তীতে, তিনি Mariestads Elautomatik Fastighet AB-তে বৈদ্যুতিক বিষয়ে টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ শুরু করেন।
- 2015 সালে, বিনোদ তার খুন হওয়া মেয়ে এবং তার জীবন কাহিনী নিয়ে একটি বই লিখেছিলেন। শেখর ভাটিয়া নামে একজন যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সাংবাদিকের সহায়তায় তিনি প্রকাশ করেছিলেন ‘আনি দেওয়ানি: আ ফাদারস স্টোরি’ নামের বইটি। শ্রীন দেওয়ানি কেপটাউন আদালতে বিচার চলছে। বইটিতে, তিনি বর্ণনা করেছেন যে তিনি শ্রীয়েনের বাবার কাছ থেকে অ্যানি এবং শ্রীয়েনের অপহরণের তথ্য পেয়েছিলেন। তিনি বলেন, শ্রিয়েনের বাবা তাকে বলেছিলেন,
বিনোদ, অ্যানি এবং শ্রিয়েনকে অপহরণ করা হয়েছে।”
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে শ্রীয়েনের ভাই প্রিয়েন, যিনি কেপটাউন পুলিশের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করেছিলেন, পুলিশ তাকে অ্যানিকে হত্যার বিষয়ে অবহিত করেছিল তার লাশ পুলিশ খুঁজে পাওয়ার পরে। সে বলেছিল,
তারা অ্যানিকে গুলি করে।
- তার বইতে, বিনোদ হিন্দোচা একটি ঘটনা বর্ণনা করেছেন যখন তিনি খোলা কফিনে অ্যানি দেওয়ানিকে দেখেছিলেন যখন তার দেহ পুলিশ তাদের হাতে তুলে দেয়। তিনি লিখেছেন,
তাকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন সে শান্তিতে ঘুমাচ্ছে এবং ঘুম থেকে উঠে তার বাবাকে অভিবাদন জানাতে পারে।”
সে যুক্ত করেছিল,
আমি আশ্চর্য হচ্ছি যে দক্ষিণ আফ্রিকায় তাদের হানিমুন চলাকালীন অ্যানি তার লুকানো সত্যিকারের আত্মকে আবিষ্কার করেছিলেন এবং তাকে প্রকাশ করতে চলেছেন কিনা। এই কারণেই কি সে তার মৃত্যুর মুখোমুখি হতে পারে?'
অ্যানির বাবার লেখা বইটির কভারপেজ
- 2015 সালে, সুইডেনে তার বাড়ির কাছে একটি লিফট মেরামত করার সময় বিনোদ হিন্দোচা তার হাত কেটে ফেলেন।
ডাক্তারের কাছে যাওয়ার সময় বিনোদ হিন্দোচা
- একটি মিডিয়া হাউসের সাথে কথোপকথনে, বিনোদ হিন্দোচা বলেছিলেন যে অ্যানি এবং শ্রীয়েনের তিন দিনের বিয়ে একটি নাটক ছিল এবং এটি জাল ছিল। তিনি আরও যোগ করেছেন যে তার পরিবারের সদস্যরা তাদের প্রিয় কন্যাকে হত্যার বিষয়ে শ্রীয়েনের কাছে উত্তর চেয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে তিনি শ্রেন দেওয়ানির বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন তারা যে অর্থের জন্য জমকালো বিয়েতে বিনিয়োগ করেছিলেন তার জন্য নয়, বরং তার মেয়ের ক্ষতির জন্য যিনি কেবল বিনা কারণে পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন। তিনি আহ্বান জানান,
শ্রীন দেওয়ানির কাছে এটাই আমাদের শেষ বার্তা: অনুগ্রহ করে আমাদের উত্তর দিন।'
বিনোদ হিন্দোচা আরও যোগ করেছেন যে শ্রীয়েন তাদের যৌনতা সম্পর্কে কখনও তাদের বলেননি এমনকি অ্যানিকেও নয় অন্যথায় তিনি তার মেয়েকে একজন উভকামীকে বিয়ে করতে দিতেন না। শ্রিয়েন সাড়ে তিন বছর ধরে তার যৌনতা গোপন রেখেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে এই খবরটি আমাদের কাছে মর্মাহত হিসাবে এসেছে যে তিনি পুরুষ পতিতাদের সাথে শুয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে এই বিশ্বের কোনও পিতা তার মেয়েকে উভকামীকে বিয়ে করতে দেবেন না। সে বলেছিল,
আমি সহ পৃথিবীর কোন বাবা তাদের মেয়েকে পুরুষের সাথে ঘুমানোর লোককে বিয়ে করতে দেবে? আমার মনে হয় না কেউ করবে।'
