করণ বাজাজ বয়স, স্ত্রী, শিশু, পরিবার, জীবনী এবং আরও অনেক কিছু

করণ বাজাজ

তামিল অভিনেত্রী মধুবালার পরিবারের ছবি

বায়ো / উইকি
পেশা (গুলি)	ব্যবসায়ী, লেখক এবং যোগব্যায়াম শিক্ষক
শারীরিক পরিসংখ্যান এবং আরও অনেক কিছু
^[1] যেমন উচ্চতা (প্রায়	সেন্টিমিটারে - 193 সেমি মিটারে - 1.93 মি ফুট এবং ইঞ্চিতে - 6 ’4'
চোখের রঙ	কালো
চুলের রঙ	কালো
ব্যক্তিগত জীবন
জন্ম তারিখ	৩০ জুন 1979 (শনিবার)
বয়স (২০২০ সালের মতো)	41 বছর
জন্মস্থান	সিমলা, হিমাচল প্রদেশ
রাশিচক্র সাইন	কর্কট
জাতীয়তা	মার্কিন
বিদ্যালয়	আর্মি পাবলিক স্কুল, দিল্লি
কলেজ / বিশ্ববিদ্যালয়	• বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, মেসরা (ক্লাস অফ (2000) • আইআইএম, বেঙ্গালুরু (২০০২ এর ক্লাস)
শিক্ষাগত যোগ্যতা	Mechan মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিআর (বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি) Marketing এমবিএ মার্কেটিং (আইআইএম)
শখ	ব্যাকপ্যাকিং এবং হাইকিং
সম্পর্ক এবং আরও
বৈবাহিক অবস্থা	বিবাহিত
পরিবার
স্ত্রী / স্ত্রী	কেরি বাজাজ (শিশু ঘুম বিশেষজ্ঞ)
বাচ্চা	কন্যা - লীলা ও রুমী

করণ বাজাজ

করণ বাজাজ সম্পর্কে কিছু কম জ্ঞাত তথ্য

করণ বাজাজ সেনাবাহিনীর পটভূমি থেকে এসেছেন। তাঁর বাবা ভারতীয় সেনাবাহিনীতে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং তাঁর পিতার স্থানান্তর অনুসরণ করে তাঁর পুরো পরিবারকে এক শহর থেকে অন্য শহরে চলে যেতে হয়েছিল। তিনি লাদাখ, সিমলা, দিল্লি, রাঁচি, যোধপুর সহ ভারতের প্রায় 10 টি বিভিন্ন শহরে বেড়ে ওঠেন; তবে তাঁর শৈশবের বেশিরভাগ অংশই সিমলার হিমালয়ের পাহাড়ে কাটিয়েছে। পাহাড়ে বসবাস, তিনি ভ্রমণ এবং পর্বতারোহণের জন্য একটি আবেগ বিকাশ।

মার্কেটিংয়ে এমবিএ করার পর ২০০২ সালে প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল কর্পোরেশনে সহকারী ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসাবে প্রথম কাজ শুরু করেন। তাঁর কর্পোরেট ক্যারিয়ার তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যায়। তিনি ভারতে আরিল লন্ড্রি ডিটারজেন্ট এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হারবাল এসেন্সেসের বিপণনের ক্ষেত্রটি পরিচালনা করে বেশ কয়েকটি উচ্চ পদে পিএন্ডজিতে কাজ করেছিলেন।

2007-এ, অ্যাড এজ তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ‘40 বছরের কম বয়সী 40 বিপণনকারীদের তালিকায় নাম দিয়েছে।’ তিনি এই কৃতিত্ব অর্জনকারী একমাত্র ভারতীয় জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি। ^[দুই] adage.com

২০০২ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পিএন্ডজিতে কাজ করার সময় তিনি তাঁর প্রথম উপন্যাস 'ক্যাপ অফ দ্য গ্রাস' রচনায় বেরিয়েছিলেন। ২০০৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত “কপ অফ দ গ্রাস” প্রকাশের এক বছরের মধ্যে 700০০০০ কপি বিক্রি করেছিল এবং সেরা হয়ে ওঠে- ভারতে বিক্রেতা উপন্যাস। এটি ইন্ডিয়াপ্লাজা গোল্ডেন কুইল পুরস্কারের জন্য শর্টলিস্ট করা হয়েছিল এবং অ্যামাজন ব্রেকথ্রু নভেল অ্যাওয়ার্ডের সেমিফাইনালিস্ট ছিল। ^[3]

বইটি তাকে সাহিত্যের আলোকে ফেলেছে। বইটির প্রকাশক হার্পারকোলিনস পাবলিশার্স ইন্ডিয়া বইটির সাফল্যে এতই অভিভূত হয়েছিল, তারা করনকে অন্য একটি বই লেখার জন্য অনুরোধ করেছিল।

তিনি যখন তাঁর দ্বিতীয় বইটি লেখা শুরু করেছিলেন, তখন তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে এটিতে দ্বিতীয় গল্পের মতো জীবনযাত্রা খুব ছোট ছিল। সুতরাং, তিনি বাইরের জগতের জিনিসগুলি অন্বেষণ করতে পিঅ্যান্ডজি থেকে পদত্যাগ করেছেন যা তাকে গল্প লিখতে সহায়তা করবে। পরবর্তী নয় মাস তিনি দক্ষিণ আমেরিকা (পেরু, ব্রাজিল, আমাজন), পূর্ব ইউরোপ এবং মধ্য এশিয়া (মঙ্গোলিয়া) হয়ে ভ্রমণ করেছিলেন।

সাবাটিকাল শেষ হওয়ার পরে, তিনি ফিরে গিয়ে ভোক্তা এবং কৌশলগত ক্ষেত্রে 'দ্য বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ' (বিসিজি) তে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি স্টারবাকস ও ওয়ালমার্ট সহ বড় বড় কর্পোরেশনের সাথে যৌথভাবে কাজ করেছিলেন।

বিসিজিতে কাজ করার সময় তিনি তার দ্বিতীয় বই 'জনি গন ডাউন' সম্পন্ন করেছিলেন যা ২০১০ সালে হার্পারকোলিন্সের ব্যানারে প্রকাশিত হয়েছিল।

তাঁর দ্বিতীয় বই প্রকাশের পরে, করণ দৃ strongly়তার সাথে মানগুলি বাড়াতে এবং তাঁর তৃতীয় উপন্যাস একজন নামকরা মার্কিন প্রকাশক দ্বারা প্রকাশিত করতে চেয়েছিলেন। তবে তার অসুস্থ মাকে দেখতে তাঁকে ভারতে ফিরে যেতে হয়েছিল। 54 বছর বয়সে তাঁর মা মারা যেতে দেখে তিনি মোটামুটি পর্যায়ে গিয়েছিলেন that সেই সময়ের কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন,

আমি তাকে গত ছয় সপ্তাহে দূরে সরে যেতে দেখেছি এবং মানব জীবনের অর্থ সম্পর্কে অবাক হয়েছি। আমি সর্বদা প্রাচীন দর্শনের প্রতি আকৃষ্ট ছিলাম, তবে যেহেতু আমি মৃত্যুকে খুব নিকটবর্তী স্থানে এবং খুব ব্যক্তিগত উপায়ে দেখেছি, তাই আমি মোক্ষ, জ্ঞানার্জন এবং নির্বিকার গভীরে চলে গেলাম। '

২০১২ সালে, তিনি তার স্ত্রীর সাথে এক বছরের সাব্বটিক্যাল করতে গিয়ে স্কটল্যান্ড থেকে তুরস্ক, আজারবাইজান এবং চীন হয়ে সড়ক পথে ভারতে পাড়ি জমান। তারা চার মাস এক আশ্রমে যোগব্যায়াম এবং ধ্যান শেখার সময় কাটিয়েছিল। তারা আশ্রমে তাদের পুরো অবস্থানকালে ইচ্ছাকৃত দারিদ্র্য অনুশীলন করত যেখানে তারা সন্ন্যাসীদের মতোই বাস করত, দুজন স্বল্প খাবারে ভোগ করত, মেঝেতে শুয়ে থাকত এবং 60০ জনের সাথে ছাত্রাবাস ভাগ করে নিয়েছিল।

করণ বাজাজ তার স্ত্রী কেরি বাজাজকে সাথে নিয়ে উত্তরকশীর একটি আশ্রমে

এরপরে, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে এসে ক্রাফট ফুডস-এ বিপণন পরিচালক হিসাবে তিন বছর কাজ করেছিলেন এবং একই সাথে তাঁর তৃতীয় উপন্যাস 'দ্য সিকার' লিখেছিলেন।

2015 সালে, তিনি পেঙ্গুইন র্যান্ডম হাউস দ্বারা প্রকাশিত 'দ্য সিকার' প্রকাশ করেছেন। এই বইটি এমন একজন ব্যক্তির সম্পর্কে ছিল যিনি নিউইয়র্কের বিনিয়োগ ব্যাংকার হিসাবে চাকরি ছেড়ে দেন এবং মানুষের বেদনা ও যন্ত্রণার কারণ সহ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে তাঁর যাত্রা শুরু করেছিলেন এবং হিমালয়ের এক যোগী হয়ে শেষ করেছেন।
বাজাজ ২০১ entreprene সাল থেকে দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান হিসাবে ডিসকভারি নেটওয়ার্ক ইন্টারন্যাশনালের শীর্ষস্থানীয় হিসাবে কাজ করেছিলেন যতক্ষণ না তিনি তার উদ্যোক্তা আকাঙ্ক্ষা অনুসরণ করতে 2018 সালে তার কাগজপত্র লিখেছিলেন। ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি ব্র্যান্ড পরিচালনা এবং ডিজিটাল কৌশল সম্পর্কে 17 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করেছেন।

2019 সালে, করণ বাজাজ হোয়াইটহ্যাট জুনিয়র একটি অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম প্রকাশ করেছে যেখানে to থেকে 14 বছর বয়সের শিশুরা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শিখতে পারে। তার নেতৃত্বে, স্টার্টআপটি মাসে এক মাসেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছিল; যাইহোক, তিনি তার সম্ভাব্য স্টার্টআপটি বাইজাসের কাছে $ 300 মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেছিলেন। টাইমস নাউকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে করণ বাজাজ হোয়াইটহ্যাট জুনিয়র বিক্রির পিছনের কারণটি প্রকাশ করেছিলেন .. তিনি বলেছিলেন,

যে কোনও উদ্যোক্তার জন্য, আপনার প্রথম প্রশ্নটি হল, যদি পণ্যটি মূল্যবান হয়, তবে আপনি কীভাবে এটি লক্ষ লক্ষ ব্যবহারকারীদের কাছে পাবেন- আরও ব্যবহারকারীরা কীভাবে পণ্যটি ব্যবহার করতে পারেন- বিওয়াইজেইউর সাথে এই দৃষ্টিভঙ্গি আরও দ্রুত-গতিযুক্ত জীবনে আসবে life নিজের মত করে চলার চেয়ে ... আমি ছয় সপ্তাহ আগে সবেমাত্র বিওয়জেইউ-র সাথে দেখা করেছি এবং একই সীমাবদ্ধতা-কম বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গির সন্ধান পেয়েছি, আমাদের একটি নিরবচ্ছিন্ন বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে ... দুর্দান্ত ম্যাচ .. গতি, শক্তি, স্টাইলিস্টিক দৃষ্টিভঙ্গি। ' ^[4] টাইমস নাও

অজয় দেবগন তার স্ত্রীর সাথে

তাঁর পেশার পাশাপাশি করণ বাজাজ একটি ইউটিউব চ্যানেল এবং একটি ব্লগও পরিচালনা করেন, যার মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন বিষয়ে সামগ্রী প্রকাশ করেন। ^[5] করণবাজ.কম ^[]] ইউটিউব